বাংলা হেলথ

মাত্র ৫ মিনিটেইযন্ত্রণাদায়ক অ্যাসিডিটির সমস্যা দূর করুন
অ্যাসিডিটি এমন একটি সমস্যা যা একটু অসাবধানতায় যেকোনো সময় যেকোনো স্থানেই শুরু হয়ে যেতে পারে। অ্যাসিডিটির সমস্যায় প্রচণ্ড বুক পেট জ্বালাপোড়া করতে থাকে যা অনেক বেশি যন্ত্রণাদায়ক।
মাত্র ৫ মিনিটেই যন্ত্রণাদায়ক অ্যাসিডিটির সমস্যা দূর করুন
বাজারে আজকাল এই অ্যাসিডিটির সমস্যা দূর করতে অনেক ধরণের ঔষধ কেমিক্যাল জাতীয় ইনস্ট্যান্ট পানীয় পাওয়া যায়। কিন্তু এইসকল দ্রব্যের রয়েছে পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া।

তাই এই সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে যতোটা সম্ভব প্রাকৃতিক উপায় ব্যবহার করাই ভালো। তাহলে আজকে জেনে নিন প্রাকৃতিক উপায়ে মাত্র মিনিটে কিভাবে দূর করবেন অ্যাসিডিটির যন্ত্রণাদায়ক সমস্যা।

তুলসি চা

তুলসি পাতার ব্যবহার অ্যাসিডিটি নিরাময়ে অনেক জনপ্রিয়। যখনই অ্যাসিডিটির সমস্যা দেখা দেবে তখন চট করে বানিয়ে নিন তুলসি চা। কাপ পানিতে / টি তুলসি পাতা ফুটতে দিন। পানি ফুটে কাপ পরিমাণ হয়ে এলে তা নামিয়ে গরম গরম পান করুন যন্ত্রণার উপশম হবে। চাইলে তুলসি পাতা চিবিয়েও খেয়ে নিতে পারেন, এতেও ফল পাবেন


রসুন

কাঁচা রসুন খেলে পাকস্থলীতে হাইড্রোক্লোরিক এসিডের মাত্রা বেড়ে যায়। যার ফলে অ্যাসিডিটির সমস্যা খুব দ্রুত এবং সহজে দূর হয়ে যায়।

কলা

কলার মধ্যে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে পটাশিয়াম যা পাকস্থলীর গা থেকে মিউকাস নিঃসরণ করতে সহায়তা করে। এই মিউকাস অ্যাসিডিটির সমস্যা তাৎক্ষণিকভাবে দূর করতে বেশ কার্যকরী।

ঠাণ্ডা দুধ

অ্যাসিডিটির সমস্যা তাৎক্ষণিকভাবে দূর করতে ঠাণ্ডা দুধের জুড়ি নেই। দুধের ক্যালসিয়াম পাকস্থলীতে পৌঁছে বাড়তি অ্যাসিড যা অ্যাসিডিটি তৈরি করে তা শোষণ করে নেয় এবং বুক পেটের যন্ত্রণাদায়ক জ্বালা থেকে মুক্তি দেয়।

পুদিনা

পুদিনা পাতা পাকস্থলীর বাড়তি অ্যাসিডের সমস্যা থেকে খুব দ্রুত মুক্তি দিতে পারে এবং পরিপাকে সহায়তা করে অ্যাসিডিটি থেকে মুক্তি দেয়। তুলসি পাতার মতোই পুদিনা পাতার চা তৈরি করে কিংবা পুদিনা পাতা চিবিয়ে খেলেও অ্যাসিডিটির সমস্যা থেকে দ্রুত রেহাই পাওয়া যায়।

আদা

হজমে সমস্যা এবং অ্যাসিডিটির সমস্যা দূর করতে আদা অনেক প্রাচীনআমল থেকেই ব্যবহার হয়ে আসছে। আদা পাকস্থলীর গায়ে একধরণের প্রতিরক্ষা পর্দা তৈরি করে যার ফলে বাড়তি অ্যাসিডের কারণে অ্যাসিডিটির সমস্যা দ্রুত দূর হয়ে যায়


ঠাণ্ডা লাগার পেছনে ভেজা চুলের কোনো হাত আছে?

ভেজা চুলে বাইরে যাওয়া বারণ, বিশেষ করে মেয়েদের। যদি ঠাণ্ডা লেগে যায়! কিন্তু ঠাণ্ডা লাগার পেছনে কি আসলেই ভেজা চুলের কোনো হাত আছে?
ভেজা চুলে বাইরে যাওয়াটা আসলে খুব একটা স্বাচ্ছন্দ্যকর নয়। বিশেষ করে শীত বা বর্ষার সময়ে ভেজা চুলে বের হওয়াটা তো রীতিমত বিশ্রী ব্যাপার। কিন্তু এর সাথে ঠাণ্ডা লাগার সম্পর্ক নেই। ঠাণ্ডা, সর্দি বা ফ্লু হয়ে থাকে ভাইরাসের কারণে। ভাইরাসের সংস্পর্শে না এলে শুধুই ভেজা চুলের কারণে ঠাণ্ডায় আক্রান্ত হবার সম্ভাবনা নেই
শীতকালে এবং ঋতু বদলের সময়ে ইনফ্লুয়েঞ্জা এবং বিভিন্ন রকম সর্দির ভাইরাস ছড়াতে থাকে। এসব ভাইরাসের সংস্পর্শে এলে আপনার চুল ভেজা থাকুক বা শুকনো খটখটে, ঠাণ্ডা লাগতেই পারে। এর জন্য ভেজা চুলের দোষ দিয়ে লাভ নেই। কিন্তু তার মানে এই নয় যে ঠাণ্ডা পড়েছে বা খুব বাতাস বইছে এমন সময়ে ভেজা চুলে বাইরে যাওয়াটা বুদ্ধিমানের কাজ। শীতকালে তো তা করাটা বড় বোকামি। কারণ ভেজা মাথার কারণে হাইপোথার্মিয়ার লক্ষণ দেখা দিতে পারে এবং তা শরীরের ইমিউন সিস্টেমের জন্য অনেক বড় একটা স্ট্রেস। তাই সর্দির জন্য না হলেও নেহায়েতই স্বাস্থ্য ভালো রাখার জন্য চুল শুকিয়ে বাইরে যাওয়া ভালো
বোঝা তো গেলো যে ভেজা চুলের কারণে সর্দি লাগে না। তবে এর জন্য কী দায়ী? ডাক্তারদের মতে, আপনার যদি ঠাণ্ডা লেগে থাকে তবে কনুইয়ে বা রুমালে মুখ ঢেকে হাঁচি দেবেন এবং সর্দি হওয়া এড়াতে হাতের পরিচ্ছন্নতার ব্যাপারে থাকতে হবে খুব সাবধান

মুখের ব্রণ সম্পর্কে কিছু ভুল ধারণাসুন্দর মুখে ব্রণ যেন এক বিষ ফোঁড়া উঠতি বয়সের বাড়তি বিড়ম্বনা ব্রণ নিয়ে আছে হাজারো ভুল ধারনা আসুন এই ভুল ধারনা গুলোকে জানি
অনেকেই মনে করেন ভাজা পোড়া বেশী খেলে ব্রণ বাড়ে কেউ বলেন তৈলাক্ত খাবার খেলে ব্রণ বাড়ে গরুর মাংস খাসির, মাংস চিংড়ি, খাওয়া বাদ
দেন কেউ কেউ। তবে মূল কথা হল ব্রণের সাথে এসব খাবারের কোন সম্পর্ক নেই। সঠিক খাদ্যাভ্যাসের অংশ হিসেবে ভাজা-পোড়া বা কোলেস্টেরল সমৃদ্ধ খাবার বাদ দেওয়া যেতে পারে
তবে ব্রণ নিয়ন্ত্রণে এর কোন ভূমিকা নেই সাধারণ নিয়ম হিসেবেই ত্বকের যে কোন সুস্থতার জন্য শাক সবজি এবং ভিটামিন (বিশেষ করে ভিটামিন সি, এবং ) সমৃদ্ধ খাবার বেশী করে খাওয়া উচিত
আবার অনেকে মনে করেন প্রচুর পানি খেলে ব্রণ কমে এটিও একটি প্রচলিত ভুল ধারনা পর্যাপ্ত পানি পান করার সাথে ব্রণের কোন সর্ম্পক নেই শরীরের জন্য প্রতিদিন লিটার পানিই যথেষ্ঠ অতিরিক্ত পানির কোন বাড়তি উপকার নেই
কোষ্ঠকাঠিন্যের কারণে ব্রণ বাড়ে ধারণাটিও সঠিক নয় অনেকেই মনে করেন কোষ্ঠকাঠিন্যের সাথে ব্রণের বুঝি কোন সর্ম্পক আছে এটিও একটি প্রচলিত ভুল ধারনা। কোষ্ঠকাঠিন্যের সাথে অনেক রোগের সর্ম্পক থাকলেও ব্রণের সাথে নেই
আসলে ব্রণ এক ধরনের হরমোনজনিত সমস্যা এজন্য দেখা যায় একটা নিদিষ্ট বয়সের পরই ব্রণ উঠতে থাকে বয়:সন্ধির পর ত্বকের তৈল গ্রন্থির অধিক নি:সরণ ব্রণের একটি বিশেষ কারণ
তবে এর সাথে আরো কিছু বিষয়ের সর্ম্পক আছে যেমন প্রপাইনোব্যাক্টারিয়াম বলে এক ধরনের ব্যাক্টেরিয়া নখ দিয়ে ব্রণ খুটলে ব্যাক্টেরিয়ার সংক্রমণ আরো বেড়ে যায় চুলের খুশকি, ত্বকের ময়লাও কখনো কখনো ব্রণের কারণ হয় নানা রকম স্টেরয়েড ক্রীম বা বাজার চলতি রঙ ফরসাকারী ক্রীমের কারণেও ব্রণ বাড়ে
তাই ব্রণ হলে ভুল পরামর্শের ফাঁদে পড়বেন না অভিজ্ঞ চিকিত্সকের পরামর্শ নিন।নিয়মিত ব্রন বিষয়ক টিপস পেতে ক্লীক করুন


রাস্তার ৮ ধরনের ক্ষতিকর পানীয় সম্পর্কে জেনে নিনএই গরমে নিজের শান্তির জন্য পথে চলতে গিয়ে হয়ত অনেক ধরনের পানীয় খাচ্ছি কিন্তু সেটি আপনাকে হয়ত কিছুটা সাময়িক তৃপ্তির জন্য কাজে লাগছে কিন্তু ভবিষ্যতে বড় ধরনের রোগের কারণ হতে পারে ডায়রিয়া, আমাশয়,, জন্ডিস থেকে শুরু করে কিডনীরও বিভিন্ন সমস্যা হতে পারে
ধরনের ক্ষতিকর পানীয় সম্পর্কে জানুনঃ
১। আখের রসঃ
এই গরমে স্বস্তির জন্যে রাস্তার আখের রসকে অনেকে স্বাস্থ্যকর হিসেবে বেছে নিলেও জেনে নিন সব চেয়ে বেশি জীবানুযুক্ত পানীয়ের তালিকায় এর স্থান সবার ওপরে স্যাঁতসেঁতে পরিবেশ, অপরিস্কার মাড়াই যন্ত্র যেমন জীবানুর আদর্শ বেড়ে ওঠার জায়গা তেমনি একই গ্লাসে নানা মানুষের চুমুকের ফলে সেখান থেকে ছড়াতে পারে ছোঁয়াচে নোংরা রোগ এছাড়া নোংরা পানিতে গ্লাস ধোয়ার ফলে জীবানুর সংক্রমণ হবেই সেখানে
২। রাস্তার লেবুর শরবতঃ
রাস্তার লেবুর শরবতের মত ফ্রেশ আর কি আছে! তাই তো? কিন্তু জেনে নিন এতে ব্যবহৃত বরফ মাছে ব্যবহারের দূষিত পানি দিয়ে তৈরী ফিল্টারের পানির বিশুদ্ধতা সম্পর্কে গ্যারান্টি নেই আর এটি পানে আপনি নানা ধরনের পেটের অসুখে আক্রান্ত হতে পারেন আর তা রূপ নিতে পারে জন্ডিস বা দীর্ঘমেয়াদী ক্রনিক আমাশয়েও!
৩। কোল্ড ড্রিঙ্কসঃ
কোক, পেপসি জাতীয় নানা কার্বন ডাই অক্সাইড যুক্ত কোমল পানীয়কে তৃষ্ণা মেটাবার প্রথম পছন্দ হিসেবে অনেকেই বেছে নিলেও এগুলো ভয়াবহ ক্ষতিকর আপাতত আপনার তৃষ্ণা মেটাতে সক্ষম হলেও এগুলো দেহে পানিশূন্যতা, শরীরেরে অতিরিক্ত ওজন সহ আরো নানা শারীরিক সমস্যার জন্ম দিতে পারে
৪। রাস্তার ফলের শরবতঃ
রাস্তায় বিক্রি হতে থাকা তরমুজ, কাঁচা আম, বেলসহ নানা মৌসুমী ফলের মুখরোচক শরবত দেখে যতই জিভে জল আসুক, এগুলো পুষ্টির বদলে আপনার দেহের ক্ষতিই বেশি করে থাকে এতে ব্যবহৃত দুষিত পানি বাতাসের ভাসতে থাকা বিভিন্ন জীবানুর কারণে নানা দীর্ঘমেয়াদী পেটের অসুখ হতে পারে
৫। জুসঃ
নানা ধরনের প্যাকেটজাত ফলের জুস আপনার ক্ষণিকের তৃষ্ণা মেটালেও এতে আসল ফলের পরিমাণ খুবই কম থাকে এবং অনেক ক্ষেত্রে থাকেই না এর কেমিকেল আপনার নানা ধরনের রোগ তো বটেই কিডনির সমস্যার জন্যেও দায়ী হতে পারে
৬। টেস্টি স্যালাইনঃ
গরমে দেহের লবন পানিশূন্যতা রোধে অনেকেই টেস্টি বা ফ্রুটি স্যালাইনকে বেছে নেন কিন্তু এসব স্যালাইন শরীরের জন্যে মোটেই উপকারী নয় বরং ক্ষতিকারক ডাক্তাররা এসব স্যালাইন থেকে দূরে থাকতে বলেন সব রোগীকেই এসব স্যালাইনের কোন স্বাস্থ্য উপকারিতা তো নেইই! বরং এতে ব্যবহ্রিত নানা কেমিকেলে শরীরের মারাত্মক ক্ষতি হতে পারে
৭। চায়ের দোকানের ফিল্টার পানিঃ
চায়ের দোকানের ফিল্টার পানি মোটেই বিশুদ্ধ নয় কমদামী জারের পানির মান সম্পর্কে কোন নিশ্চয়তা না থাকায় থেকে কেবল পানিবাহিত নানা পেটের অসুখই নয় বরং হতে পারে আর্সেনিকোসিসও!
৮। চা কফিঃ
রোদে গরমের কারণে শরীর হয়ে পড়ে ক্লান্ত ক্লান্তি মাথাব্যাথা তাড়াতে বা অভ্যাসবশত অনেকেই কফি চা খেয়ে থাকেন কিন্তু কফি চায়ে থাকা ক্যাফেইন শরীরে পানিশূন্যতার মাত্রা বাড়ায় ফলে শরীরের উপর বিরূপ প্রভাব পড়ে
কোন পানীয় পানের আগে চেষ্টা করুন এর বিশুদ্ধতা সম্পর্কে নিশ্চিত হয়ে ব্যাগে পানির বোতল রাখুন। পান করুন সাধারণ খাবার স্যালাইন গরমেও থাকুন সুস্থ, সুন্দর
সতর্ক মুলক পোস্ট এটি। আশাকরি, পোস্টটির লিংক নিজের ফেসবুক ওয়্যালে স্ট্যাটাসে পোস্ট করার মাধ্যমে, সবার সাথে শেয়ার করবেন যাতে আরো বেশি মানুষ সতর্ক থাকতে পারে, সুস্থ থাকতে পারে
জেনে নিন স্বপ্ন বিষয়ক কিছু অজানা তথ্য


জেনে নিন স্বপ্ন বিষয়ক কিছু অজানা তথ্যঘুমের মধ্যে অনেক বিষয়ই আমাদের স্বপ্নে আসে যা সম্পর্কে আমরা এখনো স্পষ্টভাবে অবগত নই ঘুমের সময় আমাদের মস্তিষ্কের মধ্যে যে পরিবর্তন হয় তার কিছুটা অনুমান সম্ভব হয় সাধারণ ঘুম আর স্বপ্ন নিয়ে বেশ কিছু তত্ত্ব রয়েছে অনেক গবেষণাতেই এটা উঠে এসেছে যে ঘুমের মধ্যে দৈনন্দিন কর্মকাণ্ডের একটা বড় প্রভাব পড়ে মস্তিষ্ককে দ্বিতীয় অন্ত্র হিসেবেই অভিহিত করেছেন এরিজোনা বিশ্ববিদ্যালয়ের সুসংহত ঘুম এবং স্বপ্ন মেডিসিন বিশেষজ্ঞ ক্লিনিক্যাল মনোবৈজ্ঞানিক রুবিন নেইমান
তিনি জানান, রাতে মস্তিষ্ক দুইভাগে ভাগ হয়ে যায় যেখানে পরিপাকতন্ত্রের মতোই কার্যকরণ চলতে থাকে এবং তথ্য নিষ্কাশন হয়ে কল্পনাপ্রবণ বিষয়গুলো একটি অংশে জমা হতে থাকে এই কার্যকরণ পরিপাকতন্ত্রের মতই বলে তিনি জানান
বিশেষজ্ঞদের জানানো তথ্য অনুসারে নিচে স্বপ্ন সম্পর্কে কয়েকটি ভুল তুলে ধরা হলো-
. আমরা প্রতি রাতেই দীর্ঘ সময় স্বপ্ন দেখি
আপনি সম্ভবত শুনে থাকবেন যে যখন চোখের পাতা দ্রুত নড়ে তখনই মানুষ স্বপ্ন দেখে থাকে কিন্তু নেইমান বলেন, আমরা সবসময়ই স্বপ্ন দেখছি তবে বেশি স্বপ্ন দেখি চোখের পাতা দ্রুত নড়ার সময় কিন্তু স্বপ্ন না দেখলেও চোখের পাতা নড়ে এটা জেনে রাখা দরকার তিনি বলেন, রাতের শেষ তৃতীয়াংশেই স্বপ্ন দেখার ব্যাপারটা ঘটে থাকে
. ঘুমের সময় পোকা মাকড়ের চোখের পাতা নড়ে না
কিছু স্বপ্ন চোখের পাতা নড়া ছাড়াই দেখা গেলেও REM বা দ্রুত চোখের পাতা নড়ার ঘটনা অন্য প্রজাতির প্রাণিদের মধ্যেও লক্ষ্য করা যায় বলে ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকরা জানিয়েছেন পপুলার সায়েন্সের মতে, সব স্তন্যপায়ী সরীসৃপ এবং কিছু পাখির ঘুমের সময় চোখের পাতা নড়ে তাই এদের মধ্যেও যথারীতি স্বপ্ন দেখার বিষয়টি ঘটে
. যদি এলার্মে শব্দে ঘুম ভেঙে যায় তবে স্বপ্নের কথা মনে রাখা কঠিন
যদি আপনি এলার্মের শব্দে জেগে ওঠেন এবং ঠাহর করতে না পারেন আপনি কোথায় আছেন কিংবা ঘুম থেকে উঠে মুহূর্তের মধ্যেই মনে হবে আপনি ভেসে আছেন নেইমান স্বপ্ন মনে রাখার উৎকৃষ্ট পরামর্শ দিয়েছেন। তিনি বলেন, খুব ধীরে ধীরে ঘুম থেকে উঠুন, এক মিনিটের ওপর সময় নিয়ে উঠুন, অলসতার সাথে উঠুন দ্রুতগামী কোন ছবি সামনে রাখার খুব শক্ত চেষ্টা করবেন না তিনি বলেন, আপনি যদি স্বপ্নকে তাড়া করেন তাহলে স্বপ্নই পালিয়ে যাবে
.তাদের স্বপ্নই মনে থাকে যারা মস্তিষ্কের বিভিন্ন ক্রিয়া প্রদর্শনে অভ্যস্ত
এটিও ভুল বলে প্রমাণিত হয়েছে মস্তিষ্কের বেশকিছু স্বতঃস্ফূর্ত কার্যকরণের কারণে স্বপ্ন মনে পড়ে
. স্বপ্ন দেখার সময় জেগে ওঠার শারীরিক ভঙ্গিমা
যারা স্বপ্নের মধ্যেই ঘুম থেকে পাগলের মত জেগে ওঠেন কিছু করা শুরু করেন তাদের সঙ্গে প্রকৃতিস্থ মানুষের পক্ষে কথা বলা সম্ভব হয় না কিন্তু জীববিজ্ঞান মতে যারা ঘুম থেকে উঠে চোখ খুলতে সময় নেন তাদের ইন্দ্রিয় সক্রিয় হয় বলে নেইমান জানান তিনি বলেন, আমাদের অভিজ্ঞতা হলো, “আমাদের প্রায় হুবহু একই ভাবে শরীরে এবং মস্তিষ্কে স্বপ্ন নিবন্ধনের বিষয়টা চলে
. আমরা বাস্তব সময়েই স্বপ্ন দেখি
প্রচলিত আছে আমাদের স্বপ্ন দেখাটা সেকেন্ডে ভেঙে ভেঙে আসে আদতে বাস্তবতা হচ্ছে স্বপ্ন টানা ২০ মিনিট ৩০ মিনিট এমনকি ঘণ্টাব্যাপী চলতে পারে
. দুঃস্বপ্ন সবসময় ভয় থেকে হয় না
খারাপ স্বপ্ন নিশ্চয়ই ভীতিকর। কিন্তু অন্যান্য কর্মক্ষত্রের আবেগ থেকেও এটা হতে পারে ২০১৪ সালে ৩৩৩ জন মানুষের ওপর গবেষণা চালিয়ে দেখা গেছে, অনেক দুঃস্বপ্ন এবং খারাপ স্বপ্ন, বিভ্রান্তি, নিরানন্দ এবং অপরাধবোধ, ব্যর্থতার অনুভূতি, জনপ্রিয়তা হারানোর ভয় থেকে দেখা হয় গবেষকরা এটাও জানান যে, নারীদের খারাপ স্বপ্ন সম্পর্কের দ্বন্দ্ব থেকে এবং পুরুষরা অধিকাংশ দুঃস্বপ্ন সহিংসতা বা শারীরিক আগ্রাসন থেকে দেখে থাকে
. আপনি অদ্ভুত না বলা পর্যন্ত স্বপ্নটা অদ্ভুত নয়
আপনি স্বপ্ন দেখছেন, এটা কোন বিষয় না যে আপনি কতটা অদ্ভুত স্বপ্ন দেখছেন আপনি একটি সবুজ দৈত্য কুইন মেরির সঙ্গে তাস খেলছেন, এটাও অদ্ভুত না আপনি ঘুম থেকে উঠে কোন স্বপ্নটা দেখেছেন এবং সেটা কতটা অদ্ভুত সেটা নির্ণয় করুন তার সম্পর্কে আপনার অভিমতের ওপরই নির্ভর করবে সেটা কতটা অদ্ভুত ছিল আপনি জাগ্রত অবস্থাতেই দুই ভিন্ন কোণ থেকে স্বপ্নকে ব্যাখ্যা করুন
. স্বপ্নেই মারা যান
মানুষের বিশাল একটা অংশ মনে করে যে স্বপ্নে মারা যাওয়া অর্থ সে মরে যাবে কিন্তু নেইমান বলেন, এর কোন সত্যতা নেই তিনি বলেন, আপনি যদি স্বপ্নে দীর্ঘ সময় মারা যাওয়ার সুযোগ পান তবে সেই সুযোগ গ্রহণ করুন






মাসে ১০ পাউন্ড ওজন কমাতে রোজ খান এই খাবারটি!হ্যাঁ, ঠিক শুনেছেন। মাসে ১০ কেজি পাউন্ড কমানোর কথাই বলছি, তাও আবার পেট পুরে ভালো খাবার খেয়ে। কী করবেন? কিছুই না। বিনা ব্যায়ামে মাসে ১০ পাউন্ড কিংবা এর বেশী ওজন কমাতে চাইলে কেবল দিনে দুই বেলা খেতে হবে এই খাবারটি। এটি খেতে যেমন সুস্বাদু, তেমনই এতে যোগ করতে পারবেন হরেক স্বাদের বাহার। শুধু তাই নয়, একে "রান্না" করার কোন প্রয়োজনই নেই। কয়েকটি উপাদান মেশাবেন আর তৈরি হয়ে যাবে আপনার ওজন কমানোর সিক্রেট ফর্মুলা। চলুন, জেনে নিই বিস্তারিত
কী করবেন?

তেমন কিছুই নয়, কেবল দিনে দুই বেলা আপনার সাধারণ আহার বাদ দিয়ে খাবেন এই খাবারটি। যেটুকু পরিমাণে দেয়া হবে, ঠিক সেটুকুই। ডিনারে অবশ্যই খাবেন এটি, সাথে ব্রেকফাস্ট বা লাঞ্চ যে কোন একবেলায় খাবেন যখন আপনার সুবিধা হয়। এবং অন্য যে বেলায় সাধারণ খাবার খাবেন, তখন কোন কার্বোহাইড্রেট, মিষ্টি বা ভাজা খাবার খাবেন না। গ্রিল করে চিকেন বা মাছ, সাথে কাঁচা বা অল্প তেলের সবজি, ডাল ইত্যাদি রাখবেন খাবারের তালিকায়। খুব বেশী হলে একটি রুটি চলতে পারে। আর কাঁচা ফলমূল সালাদ খেতে পারেন ইচ্ছা মত। যে কদিন ডায়েট করবেন, কোন রকম কোমল পানীয় পান করবেন না এবং চিনির বদলে ডায়াবেটিক সুগার ব্যবহার করবেন।

কীভাবে কমাবে ওজন?

এই খাবারটি ওটস, টক দই এবং দুধের তৈরি একটি সুস্বাদু খাবার যার এক বাটিতে আছে মাত্র ৬০০ ক্যালোরি। কিন্তু খাবারটি দীর্ঘ সময় আপনার পেট ভরা রাখে, উচ্চ মাত্রার ফাইবার থাকে বিধায় শরীরের মেটাবোলিজম উন্নত করে ওজন কমাতে সহায়তা করে। পাউন্ড কমানোর জন্য মোটামুটি ৩৫০০ ক্যালোরি ঝরাতে হয়। আপনি যদি দিনে দুইবেলা এই খাবারটি খান, তাহলে আপনি দুই বেলায় মোট গ্রহণ পড়বে মাত্র ৬০০ ক্যালোরি। আর অন্য বেলায় যদি কার্বোহাইড্রেট, মিষ্টি ভাজা খাবার বাদ দিয়ে আহার করেন, তবে পেট পুরে খেলেও ৪০০/৫০০ ক্যালোরির বেশী গ্রহণ করা হবে না। সব মিলিয়ে আপনার পেট ভরা রেখেও দৈনিক ক্যালোরি গ্রহনের পরিমাণ কমে আসবে মোট ১০০০ ক্যালোরিতে। একজন মানুষের দৈহিক ক্যালোরির চাহিদা তার ওজন কাজের ভিত্তিতে মোটামুটি ১৫০০ থেকে ২৫০০ ক্যালোরি। দিনে ১০০০ ক্যালোরির মাঝে খাওয়া দাওয়ার পর্ব সারতে পারলে ব্যায়াম করা ছাড়াই মোটামুটি দিনে ৩৫০০ ক্যালোরি বাড়তি খরচ হবে, অর্থাৎ পাউন্ড করে ঝরবে আপনার ওজন। এভাবে মাসে কমপক্ষে ১০ পাউন্ড এবং এর বেশিও ওজন কম করতে পারবেন। ভালো ফল পেতে দৈনিক ৩০ মিনিট থেকে ঘণ্টা ব্যায়ামের অভ্যাসও করতে পারেন। এতে ওজন কমবে দ্রুত।
জেনে নিন সেই দারুণ রেসিপিটি!

উপকরণ- রোলড ওটস / কাপ, / কাপ স্কিম মিল্ক বা নন ফ্যাট দুধ, / কাপ লো ফ্যাট টক দই, ডায়াবেটিক চিনি স্বাদ অনুযায়ী, আপনার পছন্দের যে কোন একটি বা দুটি ফল / কাপ (আপনি চাইলে মিষ্টি বাদ দিয়ে ঝাল-মশলা যোগ করে খেতে পারেন। সাথে দিতে পারেন কোন সবজি। তবে অবশ্যই কোন তেল বা সস যোগ করবেন না)

প্রণালি- ফল বাদে সমস্ত উপকরণ একত্রে মিশিয়ে রাখুন রাতের বেলাতেই। ঢাকনা দিয়ে ফ্রিজে রেখে দিন। সকাল বেলায় উঠে দেখবেন তৈরি হয়ে গিয়েছে দারুণ সুস্বাদু খাবার। এটাকেই সারাদিন খেতে পারবেন আপনি। খেতে পারেন ঠাণ্ডা, চাইলে গরমও করে নিতে পারেন। পাতলা খেতে চাইলে পানি যোগ করবেন। তবে যেটুকু পরিমাণ দেয়া হয়েছে এর বেশী কিছু যোগ করবেন না
সকাল বেলা খালিপেটেযা খেলেওজন কমে
সকাল বেলা খালিপেটে যা খেলে ওজন কমেসকাল বেলা খালি পেটে পানি পান করা নাকি শরীরের জন্য ভালো। কিন্তু কতটা পানি পান করবেন? অনেকে বলেন খালি পেটে কয়েক কোয়া কাঁচা রসুন খেলে বাড়ে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা, অনেকে বলেন গরম পানির সাথে লেবু আর মধু মিশিয়ে খেলে কমে ওজন। কারো কারো আবার খালি পেটে এক কাপ চা না হলে চলেই না। কিন্তু এসবের কোনটা ভালো আপনার জন্য আর কোনটা ক্ষতি করছেন? জেনে নিন সকাল বেলা খালি পেটে কী খেলে ওজন কমে শরীর থাকে নীরোগ।See more Click Hear

Comments

  1. আসুন জেনে নিই সহবাসের সময় ছেলেদের কি কি সমস্যা হয় ও তার সমাধান…………………………

    সহবাস সমস্যা


    পুরুষের সকল স্বাস্থ্য সমস্যার প্রাকৃতিক ও মেডিকেল সমাধান………..

    পুরুষের স্বাস্থ্য

    পুরুষের সকল স্বাস্থ্য ও যৌন সমস্যার প্রাকৃতিক ও মেডিকেল সমাধান………..

    পুরুষের স্বাস্থ্য ও যৌন সমস্যা


    নারীর সকল স্বাস্থ্য সমস্যার প্রাকৃতিক ও মেডিকেল সমাধান………..

    নারীর স্বাস্থ্য


    নারীর সকল স্বাস্থ্য ও যৌন সমস্যার প্রাকৃতিক ও মেডিকেল সমাধান………..

    নারীর স্বাস্থ্য ও যৌন সমস্যা


    নারীর সকল স্বাস্থ্য ও যৌন সমস্যার প্রাকৃতিক ও মেডিকেল সমাধান………..

    নারীর স্বাস্থ্য ও যৌন সমস্যা


    র্দীর্ঘক্ষন সহবাস করতে না পারার সমস্যা ও তার মেডিকেল সমাধান নিয়ে প্রশ্নোত্তর!………..

    যৌন সমস্যা ও তার সমাধান

    সহবাসের স্বাভাবিক নিয়ম বা পন্থা………………..
    সহবাসের স্বাভাবিক নিয়ম
    সহবাসের আগে ও পরে করনীয় ………..

    সহবাস

    ReplyDelete

Post a Comment

Popular posts from this blog

Bangla Health । বাংলা হেলথ | Health News and Information

Deactivate Facebook Account For Killing FB Addiction

সেক্স বেশীক্ষন করার প্রাকৃতিক উপায় কি?