গ্যাস্ট্রিক থেকে বাঁচার ঘরোয়া টিপস
খাদ্যাভ্যাসের কারণে অধিকাংশ মানুষের গ্যাস্ট্রিক বা এসিডিটি সমস্যা একটা স্বাভাবিক ব্যাপার হয়ে দাঁড়িয়েছে। যেকোন বয়সের মানুষেরই এ সমস্যা হতে পারে। এর কারণে অনেকেই অনেক খাবার এড়িয়ে চলেন। কিন্তু তারপরেও গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা থেকে বাঁচতে পারেন না। গ্যাস্ট্রিকের মূল কারণগুলো হলো এসিডিটি, হজমের সমস্যা, বুক জ্বালাপোড়া করা ইত্যাদি। এছাড়াও গ্যাস্ট্রিকের আরও কিছু কারণ থাকতে পারে। ব্যাকটেরিয়ার সংক্রমণ, ফুড পয়জনিং, কিডনিতে পাথর, আলসার ইত্যাদি। গ্যাস্ট্রিকের এই সমস্যা থেকে কীভাবে মুক্তি পাওয়া যায় তার কিছু ঘরোয়া টিপস জেনে নেয়া যাক।
গুড়:
গুড় আপনার বুক জ্বালাপোড়া এবং এসিডিটি থেকে মুক্তি দিতে পারে। যখন বুক জ্বালাপোড়া করবে সাথে সাথে একটুকরো গুড় মুখে নিয়ে রাখুন যতক্ষণ না সম্পূর্ণ গলে যায়। তবে ডায়বেটিস রোগিদের ক্ষেত্রে এটি নিষিদ্ধ।
মাঠা:
দুধ এবং মাখন দিয়ে তৈরি মাঠা একসময় আমাদের দেশে খুবই জনপ্রিয় ছিল। এসিডিটি দূর করতে টনিকের মতো কাজ করে যদি এর সাথে সামান্য গোলমরিচ গুঁড়া যোগ করেন।
পুদিনা পাতা:
পুদিনা পাতার রস গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা দূর করতে বহুদিন ধরেই ব্যবহৃত হয়ে আসছে। প্রতিদিন পুদিনা পাতার রস বা পাতা চিবিয়ে খেলে এসিডিটি ও বদহজম থেকে দূরে থাকতে পারবেন।
বোরহানি:
বিয়ে বাড়িতে আমাদের বোরহানি না হলে চলেই না। টক দই, বিট লবণ ইত্যাদি নানা এসিডবিরোধী উপাদান দিয়ে তৈরি বলে এটি হজমে খুবই সহায়ক ভূমিকা পালন করে। প্রতিদিন ভারী খাবারের পর এক গ্লাস করে খেতে পারলে আপনার গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা অনেকাংশে দূর হবে।
তুলসী পাতা:
হাজারো গুণে ভরা তুলসী পাতার কথা আপনারা সবাই জানেন। এসিডিটি দূর করতেও এর ভূমিকা অনন্য। যখন গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা হবে ৫-৬টি তুলসী পাতা চিবিয়ে খেলে দেখবেন এসিডিটি কমে গেছে। তুলসী পাতা যে প্রতিদিন ব্লেন্ড করে পানি দিয়ে খাবেন, তার এসিডিটি হওয়ার প্রবণতা অনেক কমে যাবে।
আঁদা:
আঁদাও এমন একটি ভেষজ উপাদান যা আমাদের অনেক কাজে লাগে। প্রতিবার খাদ্য গ্রহণের আধাঘণ্টা আগে ছোট এক টুকরো আঁদা খেলে দেখবেন আপনার গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা দূর হয়ে গেছে।
দুধ:
দুধের মধ্যে আছে প্রচুর পরিমাণ ক্যালসিয়াম, যা পাকস্থলীর এসিড কমাতে সাহায্য করে। রাতে একগ্লাস দুধ ফ্রিজে রেখে দিয়ে পরদিন সকালে খলি পেটে সেই ঠান্ডা দুধটুকু খেলে সারাদিন এসিডিটি থেকে মুক্ত থাকা যাবে। তবে কারো পেট দুধের প্রতি অতিসংবেদনশীল, এদের ক্ষেত্রে দুধ খেলে সমস্যা আরো বাড়তে পারে।
প্রাকৃতিক চা:
বিভিন্ন রকম প্রাকৃতিক চা হজম ক্ষমতা বাড়ায় এবং গ্যাস্ট্রিকের সমস্যার সমাধান করে।
তেঁতুল পাতা:
তেঁতুল পাতা মিহি করে বেটে নিন।এবার তেঁতুল পাতা বাটা এক গ্লাস দুধের সাথে মিশিয়ে প্রতিদিন পান করুন। দেখবেন গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা দূর হবে অতি সহজেই।
প্রচুর পানি পান:
এই সমস্যায় পানি পানের বিকল্প কিছু নেই। সারা দিনে প্রচুর পরিমাণ পানি পান করলে এসিড সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। তাই দিনে অন্তত সাত থেকে আট গ্লাস পানি পানের অভ্যাস গড়ে তুলুন।
ভ্যানিলা আইসক্রিম:
আইসক্রিম খেতে আমরা সবাই পছন্দ করি। কিন্তু আপনি কি জানেন ভ্যানিলা আইসক্রিম শুধু আমাদের তৃপ্তিই যোগায় না, সাথে এসিডিটি দুর করতে কার্যকরী ভূমিকা রাখে। কি এটা শুনে আইসক্রিম খাওয়া আরো বাড়িয়ে দিলেন নাকি? তবে সাবধান আবার ঠান্ডা লাগিয়ে ফেলবেন না কিন্তু।
গুড়:
গুড় আপনার বুক জ্বালাপোড়া এবং এসিডিটি থেকে মুক্তি দিতে পারে। যখন বুক জ্বালাপোড়া করবে সাথে সাথে একটুকরো গুড় মুখে নিয়ে রাখুন যতক্ষণ না সম্পূর্ণ গলে যায়। তবে ডায়বেটিস রোগিদের ক্ষেত্রে এটি নিষিদ্ধ।
মাঠা:
দুধ এবং মাখন দিয়ে তৈরি মাঠা একসময় আমাদের দেশে খুবই জনপ্রিয় ছিল। এসিডিটি দূর করতে টনিকের মতো কাজ করে যদি এর সাথে সামান্য গোলমরিচ গুঁড়া যোগ করেন।
পুদিনা পাতা:
পুদিনা পাতার রস গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা দূর করতে বহুদিন ধরেই ব্যবহৃত হয়ে আসছে। প্রতিদিন পুদিনা পাতার রস বা পাতা চিবিয়ে খেলে এসিডিটি ও বদহজম থেকে দূরে থাকতে পারবেন।
বোরহানি:
বিয়ে বাড়িতে আমাদের বোরহানি না হলে চলেই না। টক দই, বিট লবণ ইত্যাদি নানা এসিডবিরোধী উপাদান দিয়ে তৈরি বলে এটি হজমে খুবই সহায়ক ভূমিকা পালন করে। প্রতিদিন ভারী খাবারের পর এক গ্লাস করে খেতে পারলে আপনার গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা অনেকাংশে দূর হবে।
তুলসী পাতা:
হাজারো গুণে ভরা তুলসী পাতার কথা আপনারা সবাই জানেন। এসিডিটি দূর করতেও এর ভূমিকা অনন্য। যখন গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা হবে ৫-৬টি তুলসী পাতা চিবিয়ে খেলে দেখবেন এসিডিটি কমে গেছে। তুলসী পাতা যে প্রতিদিন ব্লেন্ড করে পানি দিয়ে খাবেন, তার এসিডিটি হওয়ার প্রবণতা অনেক কমে যাবে।
আঁদা:
আঁদাও এমন একটি ভেষজ উপাদান যা আমাদের অনেক কাজে লাগে। প্রতিবার খাদ্য গ্রহণের আধাঘণ্টা আগে ছোট এক টুকরো আঁদা খেলে দেখবেন আপনার গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা দূর হয়ে গেছে।
দুধ:
দুধের মধ্যে আছে প্রচুর পরিমাণ ক্যালসিয়াম, যা পাকস্থলীর এসিড কমাতে সাহায্য করে। রাতে একগ্লাস দুধ ফ্রিজে রেখে দিয়ে পরদিন সকালে খলি পেটে সেই ঠান্ডা দুধটুকু খেলে সারাদিন এসিডিটি থেকে মুক্ত থাকা যাবে। তবে কারো পেট দুধের প্রতি অতিসংবেদনশীল, এদের ক্ষেত্রে দুধ খেলে সমস্যা আরো বাড়তে পারে।
প্রাকৃতিক চা:
বিভিন্ন রকম প্রাকৃতিক চা হজম ক্ষমতা বাড়ায় এবং গ্যাস্ট্রিকের সমস্যার সমাধান করে।
তেঁতুল পাতা:
তেঁতুল পাতা মিহি করে বেটে নিন।এবার তেঁতুল পাতা বাটা এক গ্লাস দুধের সাথে মিশিয়ে প্রতিদিন পান করুন। দেখবেন গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা দূর হবে অতি সহজেই।
প্রচুর পানি পান:
এই সমস্যায় পানি পানের বিকল্প কিছু নেই। সারা দিনে প্রচুর পরিমাণ পানি পান করলে এসিড সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। তাই দিনে অন্তত সাত থেকে আট গ্লাস পানি পানের অভ্যাস গড়ে তুলুন।
ভ্যানিলা আইসক্রিম:
আইসক্রিম খেতে আমরা সবাই পছন্দ করি। কিন্তু আপনি কি জানেন ভ্যানিলা আইসক্রিম শুধু আমাদের তৃপ্তিই যোগায় না, সাথে এসিডিটি দুর করতে কার্যকরী ভূমিকা রাখে। কি এটা শুনে আইসক্রিম খাওয়া আরো বাড়িয়ে দিলেন নাকি? তবে সাবধান আবার ঠান্ডা লাগিয়ে ফেলবেন না কিন্তু।
Comments
Post a Comment